এটি পদার্থ বিজ্ঞানের একটি শাখা। এই শাখায় মহাকাশ এবং মহাকাশে বিরাজমান উপকরণ নিয়ে চর্চা করা হয়। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানে বিশ্বসৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত সকল ধরনের তথ্য ও গবেষণার কালানুক্রমিক পর্যালোচনাও করে থাকে। এই সূত্রে আলোচনায় চলে আসে 'বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি-কথায় ধর্মীয় মতবাদ'-সমূহও। আলোচিত হয় টলেমি এবং টলেমি ও এ্যারিস্টোটেল-এর মতো গবেষকদের মতবাদ।

মূল বিশ্বকোষে অন্তর্ভুক্তিগুলোকে বাংলা বর্ণানুক্রমে রাখা হয়েছে। এই কোষের অন্তর্ভুক্তি রাখা হয়েছে জ্যোতির্বিজ্ঞানের পারভাষিক
আমাদের এই জোতির্বিজ্ঞান কোষে, এর সবই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নিচের সূচিতে স্থান সঙ্কুলানের জন্য কয়েকটি বড় ধরনের ভাগে ভাগ করে তথ্যসূচি তৈরি করা হয়েছে। এর কিছু সাধারণ বিষয়, যা সাধারণভাবে জ্যোতির্বিজ্ঞানে আলোচনা করা হয়েছে। যেমন লালসরণ, সৌরভর, হিলিয়াম ঝলক ইত্যাদি। বড়ধরনের ভুক্তিতে রয়েছে, বিষয় হিসেবে সাধারণ পরিচিতি এবং এর অন্তর্গত অন্যান্য বিষয়। যেমন- গ্যালাক্সি ও তার তালিকা। এই ভূক্তিতে রয়েছে গ্যালাক্সি সম্পর্কে সাধারণ ধারণা। একই সাথে রয়েছে জ্ঞাত গ্যালাক্সিসমূহের তালিকা। ফলে পৃথিবী এবং সৌরজগতের অন্যান্য অন্যান্য সদস্যদের খুঁজতে হলে "সৌরজগৎ' অংশে খোঁজ নিতে হবে।

একই সাথে জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাথে একটি পারিভাষিক অভিধান যুক্ত করা হলো। এই অভিধানে ইংরেজি নামের বাংলা প্রতিশব্দ যুক্ত করা হলো। দেখুন:

পরিভাষা: জ্যোতির্বিজ্ঞান
A | B | C | D | E | F  | G | H  |  I  | J | K | L | M | N |