রাইবোজোমের কাজ-
একাধিক রাইবোজোম একটি সূক্ষ্ম আরএনএ সূত্রের মাধ্যমে যুক্ত থাকলে তখন তাকে
পলিসোম (Polysome)
বা পলিরাইবোজোম
(Polyribosome)
বলে।
১.mRNA (বার্তাবাহী RNA) রাইবোজোমের মধ্যে ঢোকে। এই mRNA-তে ডিএনএ থেকে কপি করা জিনের তথ্য থাকে।
২. tRNA (রূপান্তরকারী RNA) প্রতিটি এমিনো অ্যাসিড বহন করে এনে mRNA-র কোডনের সাথে মিলিয়ে দেয়।
৩. রাইবোজোম নিজেই (বিশেষ করে তার rRNA অংশ) পেপটাইড বন্ধন তৈরি করে একটার পর একটা এমিনো অ্যাসিড জুড়ে দীর্ঘ প্রোটিন চেইন তৈরি করে।
৪. প্রোটিন তৈরি শেষ হলে রাইবোজোম থেকে নতুন প্রোটিন বের হয়ে যায় এবং রাইবোজোম আবার নতুন mRNA নিয়ে কাজ শুরু করতে পারে।
৫. কোষের যাবতীয় প্রোটিন (এনজাইম, হরমোন, অ্যান্টিবডি, স্ট্রাকচারাল প্রোটিন ইত্যাদি) সবই এই রাইবোজোমে তৈরি হয়।