বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
আমায়
দাও গো ব'লে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ: পূজা (দুঃখ-৬)
পর্যায়ের ১৯৭ সংখ্যক গান।
আমায়
দাও গো ব'লে
সে কি তুমি
আমায়
দাও দোলা অশান্তিদোলে।
দেখতে না পাই
পিছে থেকে
আঘাত
দিয়ে হৃদয়ে কে
ঢেউ যে তোলে
॥
মুখ দেখি নে তাই
লাগে ভয়
—
জানি না যে,
এ
কিছু নয়।
মুছব
আঁখি,
উঠব হেসে—
দোলা যে দেয় যখন এসে
ধরবে কোলে
॥
-
পাণ্ডুলিপির
পাঠ: রবীন্দ্র পাণ্ডুলিপি দেখা সম্ভব হয় নি।
-
পাঠভেদ:
- তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান:
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
তাঁর গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচি (টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট, কলকাতা, ডিসেম্বর
২০০৩) গ্রন্থে ১৫টি গানকে উল্লেখ করেছেন—
'অনাদিকুমার দস্তিদারের খাতা' থেকে
প্রাপ্ত। এই গানগুলোর রচনার স্থান শান্তিনিকেতন এবং রচনাকাল উল্লেখ করেছেন
শরৎ ১৩২৮। এই সময় রবীন্দ্রনাথের ৬০
বৎসর ৪-৫ মাস বয়সের রচনা।
[৬০ বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
-
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
রেকর্ডসূত্র: রেকর্ডসূত্র পাওয়া যায় নি।
- প্রকাশের
কালানুক্রম: ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে
গানটি গীতবিতান -এর দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে গীতবিতান -এর প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল (উপবিভাগ: দুঃখ: ৬)। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের পূজা পর্যায়ের ১৯৭ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গানটি একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
- গ.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুর
- সুর ও তাল:
-
স্বরবিতান-১৪-তে গৃহীত
স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। গানটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে
কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
-
রাগ: বেহাগ। অঙ্গ: বাউল। তাল:
কাহারবা।
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৯]
-
রাগ: বেহাগ। তাল: কাহারবা।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৫।]
-
গ্রহস্বর: গা।
-
লয়: মধ্য।