১৩৯৭.
রাগ : আনন্দ-ভৈরব, তাল : ঝাঁপতাল
জয়, আনন্দ-ভৈরব ডমরু
পিনাক-পাণি,
গঙ্গাধর চন্দ্র চূড় শিব তীব্র-ধ্যানী॥
তব সূর্যকান্তি রাগে
প্রাণে প্রভাত-শান্তি জাগে,
পর প্রধান পূর্ণরূপ, হে শুদ্ধ জ্ঞানী॥
সরল মতি শঙ্কর হে, নাচো গরল পিয়ে,
আশুতোষ তুষ্ট তুমি বিল্বদল নিয়ে।
মৃত্যু-ভীত বিশ্বজনে
তমসা মগন ভুবনে,
শোনাও আনন্দিত মাভৈঃ অভয়বাণী॥
ভাবসন্ধান:
১.
প্রকাশ ও
গ্রন্থভুক্তি:
- নজরুল-সঙ্গীত
সংগ্রহ,
(নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২) -এর
১৩৯৭
সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৪২২।
- নজরুল গীতি, অখণ্ড (আব্দুল আজীজ
আল-আমান, সম্পাদিত)। [হরফ প্রকাশনী, মাঘ ১৪১০। জানুয়ারি ২০০৪]।
রাগ-প্রধান গান। গান-৮৫০। পৃষ্ঠা:
২১৭।
- বেতার : ১.
অনুষ্ঠান-হারামণি। তারিখ-০১ নভেম্বর, ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দ। শিল্পী-নজরুল।
২.
সঙ্গীতালেখ্য-ষট্ ভৈরব। তারিখ-১৩ জুলাই, ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ। শিল্পী-গীতা বসু
(মিত্র)।
৩. একক
অনুষ্ঠান। তারিখ-০১ জুলাই, ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ। শিল্পী-গীতা বসু (মিত্র)।
[সূত্র : বেতার জগৎ, ০১ জুলাই, ১৯৪১ সংখ্যা]
- স্বরলিপি নাই।
২.
রেকর্ড সূত্র :
পাওয়া যায়
নি।
৩. রচনাকাল :
গানটির রচনাকাল
সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর
তারিখে বেতারের 'হারামণি' নামক অনুষ্ঠানে গানটি প্রথম সম্প্রচারিত
হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৪০ বৎসর।
৪.
প্রাসঙ্গিক পাঠ :
- বি. দ্র.: গীতা বসুর
কাছ থেকে গানটির সুর (টেপে ধৃত) পাওয়া গেছে।
[সূত্র :
নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা।
ব্রহ্মমোহন ঠাকুর (নজরুল
ইন্সটিটিউট, জ্যৈষ্ঠ ১৪১৬। মে ২০০৯)
-এর ১০৪৬ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা:
২৮৪-২৮৫।]
- ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর
তারিখে সন্ধ্যা ৭-২০ মিনিটে হারামণির দ্বিতীয় অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়।
বেতার জগতে (০৪-১১-৩৯) এই গানটির প্রসঙ্গে উল্লেখ করা হয়েছিল—
'সান্ধ্য অনুষ্ঠান ৭-২০ মিনিটে হারামণি (২) লুপ্ত প্রায় রাগের বিশ্লেষণ 'আনন্দ-ভৈরব'।
সংগঠন: সুরেশ চক্রবর্তী, কাজী নজরুল ইসলাম।'
বেতর জগৎ-এর বিবরণ থেকে জানা যায়, এই অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করা হয়েছিল রাগ 'আনন্দ
ভৈরব'। এই রাগে নজরুল ইসলাম উক্ত গানটি রচনা করেছিলেন।
[সূত্র: নজরুল
যখন বেতারে। আসাদুল হক (বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী,
চৈত্র ১৪০৫। মার্চ ১৯৯৯) হারামনি (২) পৃষ্ঠা: ৬১।]
৫.
সুরকার:
৬.
স্বরলিপিকার :
৭.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
রাগ:
আনন্দ-ভৈরব।
তাল:
ঝাঁপতাল।
পর্যায়:
রাগ-প্রধান গান।
সুরের অঙ্গ:
গ্রহস্বর: