বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম:
দোপাটি লো, লো করবী, সেই সুরভি রূপ আছে
রাগ: ভৈরবী। তাল: দাদ্রা
দোপাটি লো, লো করবী, সেই সুরভি রূপ আছে
রঙের পাগল রূপ-পিয়াসি সেই ভালো আমার কাছে॥
গন্ধ ফুলের
জল্সাতে তোর
গুণীর সভায়
নেইকো আদর
গুল্ম-বনে দুল্ হয়ে তুই, দুলিস্ একা ফুল গাছে॥
লাজুক মেয়ে পল্লী-বধূ জল নিতে যায় এক্লাটি
করবী নেয় কবরীতে বেণীর শেষে দোপাটি
গন্ধ ল'য়ে
স্নিগ্ধ মিঠে
আলো ক'রে
থাকিস্ ভিটে,
নেই সুবাস, আছে গায়ে কাঁটা, সেই গরবে মন নাচে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। 'গুলবাগিচা'
গীতি-সংকলনের প্রথম সংস্করণে [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩] গানটি
প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
-
গুলবাগিচা।
- প্রথম সংস্করণ [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩।
ভৈরবী-দাদরা। পৃষ্ঠা: ৫১]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা।
জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গুল-বাগিচা। গান সংখ্যা ৪৫। ভৈরবী-দাদরা। পৃষ্ঠা ২৫১]
-
সুরলিপি। আগষ্ট
১৯৩৪ (শ্রাবণ ১৩৪১)। জগৎঘটক-কৃত স্বরলিপি গ্রন্থ। প্রকাশক: কাজী নজরুল
ইসলাম
- রেকর্ড:
মেগাফোন। জুন ১৯৩৩ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪০)। জেএনজি ৬১।
শিল্পী: সুপ্রসন্ন চক্রবর্তী ।]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রকৃতি
- সুরাঙ্গ:
ভৈরবী
- তাল:
দাদরা
- গ্রহস্বর: সা