বিষয়: নজরুল সঙ্গীত
শিরোনাম: এসো বঁধু ফিরে এসো, ভোলো ভোলো অভিমান
রাগ: ইমন মিশ্র, তাল: দাদরা
এসো বঁধু ফিরে এসো, ভোলো ভোলো অভিমান।
দিব ও-চরণে ডারি' মোর তনু মন প্রাণ॥
জানি আমি অপরাধী
তাই দিবানিশি কাঁদি',
নিমেষের অপরাধের কবে হবে অবসান॥
ফিরে গেলে দ্বারে আসি'
বাসি কিনা ভালোবাসি,
কাঁদে আজ তব দাসী
─ তুমি তার হৃদে ধ্যান॥
সে-দিন বালিকা-বধূ
শরমে মরম-মধু,
পি'য়াতে পারিনি বঁধু
─ আজ এসে কর পান॥
ফিরিয়া আসিয়া হেথা
দিও দুখ দিও ব্যথা,
সহে না এ নীরবতা
─ হে দেবতা পাষাণ॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা
যায় না। 'গুলবাগিচা
'
গীতি-সংকলনের প্রথম সংস্করণে [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩] গানটি
প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
-
গুলবাগিচা
- প্রথম সংস্করণ [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩।
ইমন মিশ্র-দাদরা। পৃষ্ঠা: ২৭]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা।
জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গুল-বাগিচা। গান সংখ্যা ২২। ইমন মিশ্র-দাদরা।পৃষ্ঠা: ২৩৮]
- রেকর্ড: মেগাফোন [নভেম্বর ১৯৩৫ (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪২)। জেএনজি ২২৫। শিল্পী: আঙ্গুরবালা
(টেঁপি)]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
আহসান মুর্শেদ
[নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি,
একচল্লিশতম খণ্ড, অগ্রহায়ণ ১৪২৪] গান সংখ্যা ৪। পৃষ্ঠা: ২৯-৩১
[নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ধর্মসঙ্গীত [সনাতন হিন্দু ধর্ম, বৈষ্ণব সঙ্গীত]
- সুরাঙ্গ: গজল