শ্রবণ নমুনা

মূল ঠেকা তবলা:
স্বরূপ হোসেন (শিক্ষক ছায়ানট)। [নমুনা]

ধামার

এটি একটি ১৪ মাত্রা বিশিষ্ট বিষমপদী তাল। এই তালটি ধ্রুপদে ব্যবহার করা হয়। উল্লেখ্য ধামারে নিবদ্ধ ধ্রুপদ সাধারণত ধামার নামে চিহ্নিত হয়ে থাকে। এই তালটির তিনটি রূপ পাওয়া যায়। রূপ তিনটি হলো-

 

. ৩।২।২।৩।৪ ছন্দ :

এই ছন্দটি বিষ্ণুপুরী ঘরনা হিসাবে বিবেচিত হয়। ছন্দটির ঠেকাটি নিম্নরূপ

 

+                                     

       

 

       

 

 

 

 

      + 

ধি

ধি

ধা

দি

 দি

তা

 

 

 

 

 

১০

 

১১

১২

 

 

ধামারের এই ছন্দটিই রবীন্দ্র সঙ্গীতে ব্যবহৃত হয়েছে। এই ছন্দে নিবদ্ধ রবীন্দ্র সঙ্গীতের সংখ্যা মোট ১৪টি। গানগুলির একটি নিচে তুলে ধরা হলো।

 

১. অমৃতের সাগরে আমি যাব যাব রে [পূজা-৪২৭] [তথ্য]

২. জি রাজ-সনে তোমারে বসাইব [পূজা ও প্রার্থনা-৫৪] [তথ্য]

৩. এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় [পূজা-৩২৯] [তথ্য]

৪. কে রে ওই ডাকিছে [পূজা-৪৫৯] [তথ্য]

৫. গরব মম হরেছ, প্রভু, দিয়েছ বহু লাজ [পূজা-৪৯৩] [তথ্য]

৬. জাগে নাথ জোছনারাতে [পূজা-৫৩৬] [তথ্য]

৭. ডাকিছ কে তুমি তাপিত জনে তাপহরণ স্নেহকোলে  [পূজা-৪২৪] [তথ্য]

৮. নূতন প্রাণ দাও, প্রাণসখা, আজি সুপ্রভাতে  [পূজা-২৮৬] [তথ্য]

৯. বীণা বাজাও হে মম অন্তরে [পূজা-৪০৯] [তথ্য]

১০. মম অঙ্গনে স্বামী নন্দে হাসে [পূজা-৫০৭] [তথ্য]
১১. সাজাব তোমারে হে ফুল দিয়ে [প্রেম-৩৮৮] [তথ্য]

১২. সুধাসাগরতীরে হে, তীরে [আনুষ্ঠানিক-২] [তথ্য]

১৩. হরষে জাগো আজি, জাগো রে তাঁহার সাথে [পূজা-২৮২] [তথ্য]

১৪. হিয়া কাঁপিছে সুখে কি দুখে সখী [প্রেম ও প্রকৃতি ৪৬] [তথ্য]