শার্দূল
নাট্যশাস্ত্রকার ভরতের পুত্র ও শিষ্য। ভরতোত্তর সঙ্গীতজ্ঞ।
সম্ভবত খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয়-তৃতীয় শতাব্দীতে তিনি
জীবিত ছিলেন।
শার্দুল এবং কোহলের প্রশ্নোত্তরের মধ্য দিয়ে একটি গ্রন্থ রচিত
হয়েছিল। এটি 'শার্দুল' বা 'ব্যাল কোহল' নামে পরিচিত। এই গ্রন্থে শার্দুল সঙ্গীত
বিষয়ে কোহলকে যে সকল প্রশ্ন করেছেন, তার উত্তর দিয়েছেন কোহল।
সম্ভবত তিনি কোহলের সমসাময়িক বা বয়সে কোহলের চেয়ে কিছু
ছোট ছিলেন।
খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর দিকে রচিত মতঙ্গের বৃহদ্দেশী
গ্রন্থে
শার্দুলের সঙ্গীত ভাবনা সম্পর্কে জানা যায়। তিনি ভাষা
গীতের পাশাপাশি দেশী রাগের
উল্লেখ করেছেন। তাঁর গীতের একটিই প্রকরণ তা হলো- ভাষাগীতি।
[পৃষ্ঠা: ১৩৪]।
তিনি ৪টি
ভাষারাগ
এবং বিভাষা রাগের বর্ণনা করেছেন।
এই রাগগুলো হলো-
- টক্ক ভাষারাগ:
-
হিন্দোল ভাষারাগ:
- বিভাষা রাগ:
ভিন্নবলিতিকার, রবিচন্দ্রা, ভিন্নপৌরালী, দ্রাবিড়ূীপিঞ্জরী, পার্বতী
- মালবপঞ্চমী ভাষারাগ:
- বিভাষা রাগ: বিভাবনী, ভাবনী, বেগবন্তী,
পঞ্চমা, অন্ধ্রী, মধ্যমা, পার্বতী এবং গান্ধারিকা
- ভিন্নষড়্জ ভাষারাগ:
- বিভাষা রাগ: ত্রাবণী, ষড়্জভাষা, মালব,
গুর্জরী, বাহ্যষাড়ব, কৌসলী, গান্ধারী, স্বরবলিতা, ললিতা, নিষাদবতী, তম্বুরু এবং
গান্ধারললিতা