মোহিনী
চৌধুরীর রচিত গানের বর্ণানুক্রমিক তালিকা
অভিনয় নয় গো-অভিনয় নয় [তথ্য]
আজ এলে বুঝি এলে ফিরে [রায় চৌধুরী]
আমি যাই চলে যাই [রায় চৌধুরী]
এ দেশেরি ঘরে ঘরে [১৯৫৪, বাঙ্লার নারী]
এ মালা খুলবো না গো [রায় চৌধুরী]
এই কাকর মাটির দেশে [১৯৫৪, বাঙ্লার নারী]
ও তুই ডাকিস মিছে [মানে না মানে]
কাশ্মীর হতে কন্যাকুমারী [শিল্পী কৃষ্ণ দে]
কিছু বলে মন [মানে না মানে]
কী দেব আমি অঞ্জলি চঞ্চল [১৯৫৩, ব্লাইন্ড লেন]
কে আমার কাছে চায় [১৯৫৩, ব্লাইন্ড লেন]
কে এলো কে এলো [রং-বেরং]
কোইলামে হীরা মিলা [রায় চৌধুরী]
গল্প শোনো সত্যিকারের দুঃখ [১৯৫০] একই গ্রামের ছেলে]
ঘুঙুর রুম্ ঝুম্ ঝুম্ ঝুম্ [১৯৫০] একই গ্রামের ছেলে]
ঘুমিয়ে আছে গ্রাম [ঘুমিয়ে আছে গ্রাম]
চোখে চোখে কে চোখ [১৯৫৩, ব্লাইন্ড লেন]
ছিল স্বপ্ন ছিল [১৯৫০] একই গ্রামের ছেলে]
জয় হবে হবে জয় [মানে না মানে]
তীর বেঁধা আমি পাখি [১৯৫৩, ব্লাইন্ড লেন]
দিন দুনিয়ার মালিক, তোমার দীনকে দয়া হয় না
[তথ্য]
দুটি পাখি বাঁধলো বাসা আনন্দে [রং-বেরং]
নয়ন তোমায় হারায়েছি প্রিয়া স্বপনে তোমারে পাই [১৯৪৪]
[সুরকার:
কমল
দাশগুপ্ত। শিল্পী:
জগন্ময় মিত্র]
নৃত্যের তালে তালে দুকিয়া দুলিয়া [১৯৫৩, ব্লাইন্ড লেন]
পৃথিবী আমারে চায়। [১৯৭২][সুরকার:
কমল
দাশগুপ্ত। শিল্পী: তরুণ বন্দ্যোপাধ্যায়]
বোলবো না মোর মনের কথা কি যে [ঘুমিয়ে আছে গ্রাম]
ভুলি নাই ভুলি নাই [১৯৪৪]
[সুরকার:
কমল
দাশগুপ্ত। শিল্পী:
জগন্ময় মিত্র]
ভোলো ভোলো ব্যথা ভোলো
[তথ্য]
মানে না মানে না মানে না মানা [মানে না মানে]
মুক্তির মন্দির সোপানতলে
[১৯৪৮] সুরকার:
কৃষ্ণচন্দ্র দে। [তথ্য]
যে দুঃখ দিয়ে চক্ষে আমার [১৯৫৪, বাঙ্লার নারী]
রংবেরং! রংবেরং!! রং-বেবরং [রং-বেরং]
লগ্ন বয়ে যায় [রং-বেরং]
রাজকুমারী ওলো নয়নপাতা খোল [১৯৪৩]
[সুরকার:
কমল
দাশগুপ্ত। শিল্পী: কুসুম গোস্বামী]
সোনার টিয়া ডাকছে গাছে ওই বুঝি ভোর হল
[১৯৪৩] [সুরকার:
কমল
দাশগুপ্ত। শিল্পী: কুসুম গোস্বামী]
হায় হায় হায় রে দাদা [ঘুমিয়ে আছে গ্রাম]