ফার্মিয়ন

বানান বিশ্লেষণ: ফ্+আ+র্+ম্+ই+য়্+অ+ন্+অ
উচ্চারণ: [ফার্.মি.অন্] [far.mi.ɔn]
শব্দ-উৎস:
Enrico Fermi (ইতালির পদার্থ বিজ্ঞানী)>ইংরেজি Fermi +on=Fermion>বাংলা ফার্মিয়ন।
পদ: বিশেষ্য

ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা { | অতি-পারমাণবিক কণা |  কায়া | এককঅংশ | দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু | দৈহিক সত্তা | সত্তা |}
ইংরেজি:
boson

 

এটি একটি অতিপারমাণবিক কণার শ্রেণি। ইতালির পদার্থ বিজ্ঞানী এরিক ফার্মি (Enrico Fermi)-র নামানুসারে পল ডিরাক এই এই কণার নামকরণ করেন। একটি কোয়ান্টাম দশায় একই স্থানে বহু কণা একসাথে গাদাগাদি করে থাকতে পারে, এমন কণাগুলোকে বোসন বলে। আর যে কণাগুলো এইভাবে থাকতে পারে না, তাদেরকে বলা হয় ফার্মিয়ন। এদের অর্থ ঘূর্ণ দশা রয়েছে।

এই কণিকার ভিতরে মৌলিক কণা হলো দুটি
লেপ্টন কোয়ার্ক। এই দুই ধরনের ফার্মিয়নের ভিতরে রয়েছে ৬টি লেপটন এবং ৬টি কোয়ার্ক। ফলে ফার্মিয়ানের সংখ্যা দাঁড়ায় ১২টি। আবার প্রতিটি কণার রয়েছে ১টি করে প্রতিকণা (Antiparticle)। ফলে ফার্মিয়ানের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৪টি। ফার্মিয়ান কণাকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়।
 

অতিপারমাণবিক কণাগুলো ফারমিয়ান হিসেবে দুটি দশায় থাকতে পারে। এই দশা দুটি হলো মৌলিক কণা (elementary particles) এবং যৌগিক কণা (composite particles)।


সূত্র:
বাংলা একাডেমী বিজ্ঞান বিশ্বকোষ। ১-৫ খণ্ড (ডিসেম্বর ২০০৫)।
http://en.wikipedia.org/